সিক্রেট ওয়ার 4,5

সম্পূর্ণ গল্প পড়তে চান?

Click here to read the full story.
ব্যাটলওয়ার্ল্ডের আকাশে এখন কালো মেঘের ঘনঘটা। বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে, যেন জগৎটা নিজেই কাঁপছে। মাটিতে ধুলো আর ধ্বংসস্তূপের মাঝে রিড রিচার্ডস আর টি’চাল্লা দাঁড়িয়ে, তাদের সামনে ডক্টর স্ট্রেঞ্জের জাদুর দেওয়াল। দেওয়ালের ওপারে মলিকিউল ম্যান, ব্যাটলওয়ার্ল্ডের শক্তির উৎস। কিন্তু পথটা সহজ নয়। ডক্টর ডুমের থর কর্পস ছায়ার মতো তাদের পিছু নিয়েছে। দূরে, ক্যাপ্টেন মার্ভেল এক দানবীয় শক্তির সঙ্গে লড়ছে, তার শরীর থেকে আলোর ঝলক ছড়িয়ে পড়ছে। এই মুহূর্তে সবকিছু ঝুঁকির মুখে। বিদ্রোহের আগুন জ্বলছে, কিন্তু ডুমের শাসন এখনো অটুট। সিক্রেট ওয়ারের চতুর্থ অধ্যায়ে গল্পটা চূড়ান্ত লড়াইয়ের দিকে এগিয়ে যায়, যেখানে রহস্য উন্মোচিত হচ্ছে, আর সুপারহিরোদের ত্যাগের গল্প নতুন মোড় নিচ্ছে। চলো, এই উত্তেজনার ঝড়ে ডুবে যাই।
রিড রিচার্ডসের হাতে তার তৈরি যন্ত্রটা জ্বলছে। সামনে স্ট্রেঞ্জের জাদুর দেওয়াল, যেন একটা অদৃশ্য শক্তি তাদের পথ আটকে রেখেছে। রিডের মাথায় হাজার হিসাব। তিনি জানেন, এই দেওয়াল ভাঙতে পারলেই তারা মলিকিউল ম্যানের কাছে পৌঁছতে পারবে। আর মলিকিউল ম্যানই এই জগতের চাবিকাঠি। টি’চাল্লা তার পাশে দাঁড়িয়ে, তার কালো প্যান্থারের পোশাকে ধুলো লেগে আছে। তার চোখে ওয়াকান্ডার যোদ্ধার আগুন। আমরা কি এটা ভাঙতে পারবো, রিড? তার কণ্ঠে দৃঢ়তা, কিন্তু একটা সূক্ষ্ম ভয়। রিড মাথা নাড়ে। আমি চেষ্টা করছি। আমাদের হাল ছাড়লে চলবে না।
দূরে, ক্যারল ড্যানভার্স একটা বিশাল দানবের সঙ্গে লড়ছে। দানবটা যেন ব্যাটলওয়ার্ল্ডের অন্ধকার থেকে জন্ম নিয়েছে। তার প্রতিটা আঘাতে মাটি কেঁপে ওঠে। কিন্তু ক্যারল পিছু হটছে না। তার শরীর থেকে আলোর ঝলক ছড়িয়ে পড়ছে, যেন সে নিজেই একটা তারা। দানবটা তার দিকে তেড়ে আসে, কিন্তু ক্যারল একটা শক্তিশালী মুষ্টি দিয়ে তাকে পিছনে ছুঁড়ে ফেলে। তার মনে একটাই চিন্তা: রিড আর টি’চাল্লাকে সময় দিতে হবে। আমি এখানে আটকে রাখবো এই জানোয়ারকে। তোমরা এগোও।
রিড তার যন্ত্রটা দিয়ে দেওয়ালের শক্তি পরমাণু স্তরে বিশ্লেষণ করছে। তার মাথায় বিজ্ঞান আর আশার মিশ্রণ। হঠাৎ, যন্ত্রটা একটা নতুন সংকেত ধরে। দেওয়ালের পেছনে মলিকিউল ম্যানের শক্তির ছায়া। রিডের চোখে আলো জ্বলে ওঠে। আমি পেয়েছি! টি’চাল্লা, তৈরি হও! রিড যন্ত্রটা দিয়ে একটা শক্তি তরঙ্গ ছাড়ে, আর দেওয়ালটা ধীরে ধীরে ফাটতে শুরু করে। কিন্তু সেই মুহূর্তে আকাশ থেকে বজ্রপাতের মতো নেমে আসে থর কর্পস। তাদের হাতে মজলনির, আর চোখে ডুমের প্রতি অন্ধ আনুগত্য।
টি’চাল্লা তার প্যান্থারের দ্রুততা নিয়ে লড়তে শুরু করে। তার নখরগুলো থরদের বর্মে আঁচড় কাটে। রিড তার শরীরের নমনীয়তা ব্যবহার করে একজন থরের হাত থেকে মজলনির ছিনিয়ে নেয়। কিন্তু তারা জানে, সময় কম। দেওয়ালটা এখনো পুরোপুরি ভাঙেনি। আর তখনই, একটা অদ্ভুত আলোর ঝলক। দেওয়াল ভেঙে পড়ে। আর তার পেছনে, একটা অন্ধকার কক্ষে, বসে আছে মলিকিউল ম্যান।
ডুমের দুর্গে, সিংহাসনে বসে ডুম সব দেখছে। তার হাতে সেই গোলক, যেটা দিয়ে সে ব্যাটলওয়ার্ল্ডের প্রতিটা কোণে নজর রাখে। তার মুখোশের পেছনে একটা হাসি। রিড রিচার্ডস, তুমি এতদূর এসেছো। কিন্তু তুমি কি আমার শক্তির সঙ্গে পারবে? ডুম জানে, মলিকিউল ম্যানই তার শক্তির উৎস। কিন্তু সে এও জানে, মলিকিউল ম্যানের মনে অস্থিরতা বাড়ছে। ডক্টর স্ট্রেঞ্জ, যিনি এতক্ষণ ডুমের পাশে ছিলেন, এখন মলিকিউল ম্যানের কাছে। তার মনে একটা দ্বন্দ্ব। তিনি জানেন, এই জগৎ টিকে থাকার জন্য মলিকিউল ম্যানের শক্তি দরকার। কিন্তু ডুমের উচ্চাভিলাষ কি এই জগতকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে?
মলিকিউল ম্যানের কক্ষে, রিড আর টি’চাল্লা প্রবেশ করে। মলিকিউল ম্যান তাদের দিকে তাকায়। তার চোখে শূন্যতা, কিন্তু কোথাও একটা আলো। তুমরা কেন এসেছো? তার কণ্ঠে ক্লান্তি। রিড এগিয়ে যায়। আমরা জানতে চাই, এই জগতের সত্য কী। তুমি এই জগতের ভিত্তি, তাই না? মলিকিউল ম্যান মাথা নাড়ে। আমি শুধু একটা হাতিয়ার। ডুম আমাকে ব্যবহার করেছে। কিন্তু আমার শক্তি… এটা এত বড় যে আমি নিজেই বুঝি না।
স্ট্রেঞ্জ হঠাৎ কথা বলে ওঠেন। রিড, তুমি এখানে এসেছো, কিন্তু তুমি কি জানো, এই শক্তি নিয়ন্ত্রণ করা কতটা বিপজ্জনক? রিডের চোখে দৃঢ়তা। আমি জানি, স্ট্রেঞ্জ। কিন্তু আমরা যদি এখন থামি, তাহলে ডুমের শাসন কখনো শেষ হবে না। স্ট্রেঞ্জ চুপ করে যান। তার মনে একটা দ্বিধা। তিনি জানেন, রিড ঠিক বলছে। কিন্তু তিনি এও জানেন, মলিকিউল ম্যানের শক্তি যদি ভুল হাতে যায়, তাহলে ব্যাটলওয়ার্ল্ড ধ্বংস হয়ে যাবে।
দূরে, ক্যারল দানবের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তার শরীরে ক্লান্তি, কিন্তু তার মনে অদম্য সাহস। দানবটা একটা বিশাল আঘাত হানে, কিন্তু ক্যারল পিছিয়ে যায় না। সে তার শক্তির সবটুকু দিয়ে একটা আলোর ঝড় তৈরি করে। দানবটা মাটিতে পড়ে যায়, কিন্তু ক্যারলের শরীরও ক্লান্ত। সে জানে, তার বন্ধুদের জন্য তাকে আরও লড়তে হবে।
এদিকে, রিড আর টি’চাল্লা মলিকিউল ম্যানের কাছ থেকে সত্য জানতে পারে। এই জগৎ মলিকিউল ম্যানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে। কিন্তু সেই শক্তি অস্থির। ডুম এটাকে নিয়ন্ত্রণ করছে, কিন্তু তার নিয়ন্ত্রণ দুর্বল হচ্ছে। রিড বুঝতে পারে, এই শক্তি যদি তারা ব্যবহার করতে পারে, তাহলে ডুমকে হারানো সম্ভব। কিন্তু তার আগে তাদের স্ট্রেঞ্জের সিদ্ধান্তের মুখোমুখি হতে হবে। স্ট্রেঞ্জ কি তাদের সঙ্গে যোগ দেবে, নাকি ডুমের পাশে থাকবে?
হঠাৎ, দুর্গের মাটি কেঁপে ওঠে। ডুম এসে গেছে। তার মুখোশের পেছনে একটা ক্রোধ। রিড রিচার্ডস, তুমি আমার জগতে প্রবেশ করেছো। এখন তুমি আমার শক্তির মুখোমুখি হবে। রিড আর টি’চাল্লা পিছিয়ে যায় না। তারা জানে, এই লড়াইয়ের ফলাফল ব্যাটলওয়ার্ল্ডের ভাগ্য নির্ধারণ করবে।
ব্যাটলওয়ার্ল্ডের আকাশ জ্বলছে। কালো মেঘ ছিঁড়ে বিদ্যুতের ঝলক ছড়িয়ে পড়ছে, যেন জগৎটা নিজেই শেষ নিঃশ্বাস নিচ্ছে। ডক্টর ডুমের দুর্গের সামনে দাঁড়িয়ে রিড রিচার্ডস আর টি’চাল্লা, তাদের পেছনে মলিকিউল ম্যান, যার শরীরে মাল্টিভার্সের শক্তি বয়ে চলেছে। দূরে, ক্যাপ্টেন মার্ভেল ধ্বংসস্তূপের মাঝ থেকে উঠে আসছে, তার শরীরে ক্লান্তি, কিন্তু চোখে অদম্য আগুন। ডক্টর স্ট্রেঞ্জের দ্বিধা ভেঙে গেছে, তিনি এখন রিডের পাশে। ডুমের মুখোশের পেছনে ক্রোধ আর অহংকার। এই মুহূর্তে ব্যাটলওয়ার্ল্ডের ভাগ্য ঝুলে আছে একটা সূক্ষ্ম সুতোয়। সিক্রেট ওয়ারের শেষ অধ্যায়ে আমরা পৌঁছে গেছি চূড়ান্ত যুদ্ধের ময়দানে, যেখানে সুপারহিরোদের ত্যাগ, ভালোবাসা, আর সাহস নতুন একটা জগতের জন্ম দেবে। চলো, এই মহাকাব্যের শেষ অধ্যায়ে ডুবে যাই।
ডুমের দুর্গের মাটি কাঁপছে। রিড রিচার্ডসের হাতে তার তৈরি যন্ত্রটা এখনো জ্বলছে, কিন্তু তার চোখে এখন আর শুধু বিজ্ঞানীর কৌতূহল নেই। তার মনে তার পরিবারের ছবি—সু স্টর্ম, জনি, বেন। তিনি জানেন, এই লড়াই শুধু ব্যাটলওয়ার্ল্ডের জন্য নয়, এটা তার হারানো প্রিয়জনদের ফিরিয়ে আনার শেষ সুযোগ। টি’চাল্লার পাশে দাঁড়িয়ে, তার কালো প্যান্থারের পোশাক রক্ত আর ধুলোয় মাখা। তার চোখে ওয়াকান্ডার যোদ্ধার দৃঢ়তা। আমরা এতদূর এসেছি, রিড। এখন পিছু হটার সময় নেই।
ডুম তাদের দিকে এগিয়ে আসে। তার ধাতব মুখোশের পেছনে একটা হাসি। তোমরা আমার জগতে প্রবেশ করেছো, রিচার্ডস। কিন্তু তোমরা কি ভেবেছো, আমার শক্তির সঙ্গে পারবে? তার কণ্ঠে দেবতার অহংকার। তার হাতে একটা অদ্ভুত আলো জ্বলে ওঠে, যেন মাল্টিভার্সের শক্তি তার আঙুলের ডগায় নাচছে। রিড পিছিয়ে যায় না। তুমি এই জগৎ তৈরি করেছো, ডুম। কিন্তু তুমি এটাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছো।
মলিকিউল ম্যান দাঁড়িয়ে আছে কক্ষের এক কোণে। তার চোখে এখন আর শূন্যতা নেই। স্ট্রেঞ্জের কথা তার মনে গেঁথে গেছে। তুমি এই জগতের চাবি। তুমি নিজের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারো। সে রিডের দিকে তাকায়। আমি জানি না আমার শক্তি কী করতে পারে। কিন্তু আমি জানি, ডুম আমাকে ব্যবহার করেছে। আমি আর তার পুতুল হবো না।
স্ট্রেঞ্জ এগিয়ে আসেন। তার হাতে মিস্টিক আর্টসের আলো জ্বলছে। ডুম, তুমি এই শক্তি চুরি করেছো। কিন্তু তুমি এটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারো না। ডুমের চোখে ক্রোধ। তুমি আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছো, স্ট্রেঞ্জ? স্ট্রেঞ্জ মাথা নাড়েন। আমি এই জগতের জন্য লড়ছি, ডুম। তোমার উচ্চাভিলাষের জন্য নয়।
হঠাৎ, দুর্গের মাটি ফেটে যায়। ডুম তার শক্তি ছাড়ে। একটা বিশাল আলোর ঝড় ছড়িয়ে পড়ে, যেন সে নিজেই মাল্টিভার্সের শক্তি হয়ে উঠেছে। রিড তার যন্ত্রটা দিয়ে একটা ঢাল তৈরি করে, কিন্তু ঢালটা কাঁপছে। টি’চাল্লা তার নখর নিয়ে ডুমের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে, কিন্তু ডুমের একটা হাতের ইশারায় সে ছিটকে পড়ে। স্ট্রেঞ্জ তার জাদু দিয়ে ডুমকে আটকানোর চেষ্টা করে, কিন্তু ডুমের শক্তি অপ্রতিরোধ্য। ডক্টর স্ট্রেঞ্জ নিজেকে স্যাক্রিফাইস করে।
এই মুহূর্তে ক্যারল এসে পৌঁছায়। তার শরীর থেকে আলোর ঝলক ছড়িয়ে পড়ছে। সে ডুমের দিকে তাকায়। এটা শেষ করার সময়, ডুম। ক্যারল তার পুরো শক্তি দিয়ে একটা আলোর তরঙ্গ ছাড়ে। ডুমের শক্তির সঙ্গে তার শক্তি ধাক্কা খায়, আর দুর্গটা কেঁপে ওঠে। কিন্তু ডুম হাসে। তোমরা কেউ আমার সমান নও। এই জগৎ আমার।
রিড মলিকিউল ম্যানের দিকে তাকায়। এখনই সময়। তুমি এই জগতের চাবি। তুমি এটাকে বাঁচাতে পারো। মলিকিউল ম্যানের চোখে একটা আলো জ্বলে ওঠে। সে তার শরীরের শক্তি মুক্ত করে। একটা অদ্ভুত আলো ছড়িয়ে পড়ে, যেন মাল্টিভার্সের প্রতিটা টুকরো জেগে উঠছে। ডুম চিৎকার করে। না! এটা আমার শক্তি! কিন্তু তার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাচ্ছে।
রিড আর মলিকিউল ম্যান মিলে একটা নতুন শক্তি তৈরি করে। এই শক্তি ব্যাটলওয়ার্ল্ডকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচায়, কিন্তু এর জন্য তাদের ত্যাগ দিতে হয়। রিড জানে, এই শক্তি ব্যবহার করলে তিনি হয়তো তার পরিবারকে চিরতরে হারাবেন। কিন্তু তিনি থামেন না। তিনি মলিকিউল ম্যানের সঙ্গে মিলে একটা নতুন জগৎ তৈরি করেন। এই জগৎ আর ব্যাটলওয়ার্ল্ড নয়। এটা একটা নতুন মাল্টিভার্স।
ডুমের শক্তি ক্ষয়ে যায়। তার মুখোশ পড়ে যায়, আর তার মুখে পরাজয়ের ছায়া। সে হাঁটু গেড়ে বসে পড়ে। রিড তার দিকে তাকায়। তুমি ভেবেছিলে তুমি ঈশ্বর, ডুম। কিন্তু তুমি শুধু একজন মানুষ। ডুম চুপ করে থাকে। তার স্বপ্ন ভেঙে গেছে।
আলোর ঝলক কেটে গেলে, ব্যাটলওয়ার্ল্ড আর নেই। তার জায়গায় জন্ম নিয়েছে একটা নতুন মাল্টিভার্স। রিড আর মলিকিউল ম্যান এই নতুন জগতের স্রষ্টা। তারা অসংখ্য জগৎ পুনর্জন্ম দিয়েছে, কিন্তু এর জন্য তাদের অনেক কিছু ত্যাগ করতে হয়েছে। ক্যারল, আর টি’চাল্লা নতুন জগতে ফিরে আসে। তাদের মনে আশা, কিন্তু হৃদয়ে ক্ষত। রিড জানে, তিনি তার পরিবারকে ফিরিয়ে এনেছেন, কিন্তু তিনি নিজে এখন এই মাল্টিভার্সের একজন রক্ষক।
গল্পটা শেষ হয় একটা নতুন শুরুর সঙ্গে। মাল্টিভার্স আবার জেগে উঠেছে। সুপারহিরোরা তাদের জগতে ফিরে গেছে। কিন্তু তাদের মনে রয়ে গেছে ব্যাটলওয়ার্ল্ডের স্মৃতি। আর ডুম?
ডুম পরাজিত হয়। তার সিংহাসন ভেঙে যায়, তার শক্তি হারিয়ে যায়। কিন্তু রিড তাকে মেরে ফেলে না। বরং, তিনি ডুমকে একটা সুযোগ দেন। ডুম লাটভেরিয়ায় ফিরে যান। সেখানে তিনি আর সেই আগের সুপারভিলেন নন। তার মুখের নিরাময় যেন তার মনেরও একটা পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। তিনি লাটভেরিয়ার শাসক হিসেবে ফিরে যান, কিন্তু এবার তার লক্ষ্য অন্য। সিক্রেট ওয়ারের পরে মার্ভেল কমিক্সের পরবর্তী গল্পগুলোতে দেখা যায়, ডুম একটা সময়ের জন্য সুপারভিলেনের ভূমিকা ছেড়ে ভালো কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। উদাহরণস্বরূপ, তিনি ইনফ্যামাস আয়রন ম্যান সিরিজে টনি স্টার্কের জায়গায় আয়রন ম্যান হিসেবে কাজ করেন, যেখানে তিনি সুপারহিরো হিসেবে পৃথিবী বাঁচানোর চেষ্টা করেন।

সম্পূর্ণ গল্প পড়তে চান?

Click here to read the full story.

💬 Give Your Review

We value your thoughts. Share your experience with us!

SUBMIT REVIEW